অর্থনৈতিক সঙ্কটের মুখে পড়তে যাচ্ছে ইলন মাস্কের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স। এমনকি দেউলিয়াও হতে পারে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি সেকেন্ডারি শেয়ার বিক্রয়ের পর প্রতিষ্ঠানটির মূল্য দাড়ায় ১০০.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এরপরেও প্রতিষ্ঠানটি আর্থিক সংকটে পড়তে পারে।
অভ্যন্তরীণ এক ই-মেইলে এমন মন্তব্য করেছেন প্রতিষ্ঠানটির মালিক ইলন মাস্ক। ই-মেইলটি সম্প্রতি গণমাধ্যমের কাছে ফাঁস হয়েছে। সোমবার (৬ ডিসেম্বর) স্পেস এক্সপ্লোর এটি প্রথমে সবার সামনে আনে। এতে দেখা যায় মাস্ক তার কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলছেন,
স্পেসএক্সের দেউলিয়ার হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে, যদি না প্রতিষ্ঠানটি এখনই র্যাপ্টার ইঞ্জিন তৈরির গতি বাড়াতে না পারে। র্যাপ্টার উৎপাদনের সংকটের কথা উল্লেখ করে মাস্ক লিখেন, আমরা যদি পরের বছর প্রতি দুই সপ্তাহ অন্তর একবার স্টারশিপ ফ্লাইট রেট অর্জন করতে না পারি,
তবে দেউলিয়া হওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না। পৃথিবীর কক্ষপথে সম্পূর্ণ স্টারশিপ সিস্টেম চালু করতে ৩৯টি র্যাপ্টর ইঞ্জিনের প্রয়োজন হবে। স্টারশিপ হল পরবর্তী প্রজন্মের পুনঃ ব্যবহারযোগ্য রকেট যা নিয়মিত মিশনে ফ্যালকন নাইন প্রতিস্থাপন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।